চারদিনের এ সফরে বৃটেইনে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হবে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব। সেটি মাথায় রেখেই ড. ই্উনূসের সফর সঙ্গী হিসেবে থাকছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ও দুদক চেয়ারম্যান ড. আবদুল মোমেন।
১১ জুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন ডক্টর ইউনূস। পরদিন বাকিংহাম প্যালেসে বৃটিশ রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে দেখা করবেন তিনি। সেখানে রাজা চার্লসের হাত থেকে ‘কিং চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রধান উপদেষ্টার সফরকে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক দৃঢ় করার সুযোগ হিসেবে দেখছেন বৃটিশ বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতারা। প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানাতে এরই মধ্যে প্রস্তুতিও নিয়েছেন তারা। সফর ঘিরে প্রবাসীদের নানা দাবি দাওয়ার বিষয়টিও সামনে এসেছে।
এদিকে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির বিষয় নিয়ে লন্ডন সফরের সময় ড. ইউনূসের সাথে দেখা করার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন বৃটিশ এমপি ও সাবেক সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক।
তবে সরকারে পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। আগামী ১৪ জুন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বাংলাদেশে ফেরার কথা রয়েছে।