মূলত ব্যবসার বাইরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সেবা দিতে কাজ করে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছে তিনি।
আশা হোম কেয়ারের সোশ্যাল অ্যাডাল্ট ডে কেয়ারে সপ্তাহে দুই দিন সেবা নিয়ে থাকেন বাংলাদেশি কমিউনিটির পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের প্রবীণ ব্যক্তিরা। যাদের বাড়িতে পর্যাপ্ত সেবা পাওয়ার সুযোগ নেই, কিংবা ঘরের ভেতর একাকিত্বে ভোগেন এবং হোম কেয়ার পাচ্ছেন, এমন ব্যাক্তিদের জন্য এখানে রয়েছে সোশ্যাল অ্যাডাল্ট ডে কেয়ারের ব্যবস্থা।
যাদের মেডিকেইড নেই, কিংবা সরকার থেকে ডে কেয়ার সেবা পান না, তাদের জন্য আশা হোমকেয়ারের নিজস্ব খরচে ডে কেয়ারের ব্যবস্থা করা হয়।
২০১৯ সাল থেকে হোম কেয়ারের মাধ্যমে সেবা দিয়ে আসা প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি সিডিপ্যাপের পাশাপাশি চালু করেছে হোমকেয়ার লেক্সা। এর মাধ্যমে হোম হেলথ এইড, পার্সোনাল কেয়ার অ্যাসিসট্যান্স এবং রেজিস্টার্ড নার্সের মাধ্যমে সেবা নেয়ার সুযোগ রয়েছে।
যাদের বাড়িতে হোমকেয়ার সেবা দিতে নিজস্ব মানুষ নেই, কিংবা যাদের পেশাদার মেডিক্যাল অ্যাসিসট্যান্স নেয়া দরকার, তারা এ সেবা নিতে পারবেন বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার আকাশ রহমান।
বর্তমানে ৩ সহস্রাধিক সেবা গ্রহীতাকে হোমকেয়ার সার্ভিস দিচ্ছে স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান আশা। সেবাগ্রহীতাদের সর্বোচ্চ যত্ন দিয়ে সব ধরনের সহযোগিতার কথা জানালেন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান এশা রহমান।
নিজেদের ভূমিকার জন্য এর মধ্যে দুইবার কুইন্স কাউন্টি থেকে এবং একবার স্টেইট অ্যাসেম্বলি থেকে সম্মাননা পেয়েছে আশা হোম কেয়ার।