মার্কেটে তাজা শাক-সবজি, ফল-মূলসহ ঘর গৃহস্থালীর নানা পণ্য পাওয়া যায়। সব পণ্যে ভালো দাম পাওয়ায় খুব খুশি ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই।
এই মার্কেটের সবচেয়ে পুরোনো বিক্রেতাদের একজন মিস ক্যালি বলছিলেন যে তার বাবা একজন কৃষক ছিলেন এবং ফার্মেই তার জন্ম। আর বাবার মৃত্যুর পর চার যুগেরও বেশি সময় ধরে তিনি নিজেদের হাতে উৎপাদিত পণ্য নিয়ে আসেন এই মার্কেটে।
আরও পড়ুন: ট্রপিক্যাল ঝড় আলবার্তোর প্রভাবে টেক্সাসে ভারী বৃষ্টি
বাফেলোর ক্লিনটন স্ট্রিট ও বেইলি এভিনিউয়ের কর্নারে প্রতি শনি ও রোববার বসে এই মার্কেট। খুব সকাল থেকেই স্থানীয় কৃষকরা এবং ব্যবসায়ীরা তাদের নিজেদের ফার্মে উৎপাদিত শাক-সবজি, ফলমূল, মুরগি, ডিমসহ নিত্য প্রয়োজনীয় সব পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেন।
মার্কেটে দেখা মেলে নানা রঙের ফুল ও বর্ণিল অর্কিডের। ক্লিনটন ফার্মার্স মার্কেটে দেখা মেলে প্রায় ৫০ বছরের পুরোনো ও নতুন অনেক ক্রেতার।
১৯৩৪ সাল থেকে এই মার্কেটে বেচা-কেনা শুরু হয় এই হাটে। বাফলোতে বসবাসরত বাংলাদেশিদের অনেকেই নিয়মিত কেনা-কাটা করেন এখানে।
ক্লিনটন ফার্মার্স মাকেটে বাংলাদেশি অ্যামেরিকানদের অনেকেই নানা পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেন।