ক্যালিফোর্নিয়ার কার্লসবাডে নিজ বাড়িতে বৃহস্পতিবার মারা যান তিনি।
আরকিনের তিন ছেলে অ্যাডাম, ম্যাথিও ও অ্যান্থনি আরকিন তাদের বাবার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন। বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘আমাদের বাবা শিল্পী ও মানুষ উভয় ক্ষেত্রেই প্রকৃতির এক অনবদ্য প্রতিভাবান শক্তি ছিলেন।’
আরকিন বেনিংটন কলেজে ভর্তি হয়েও মিউজিজ গ্রুপ ‘দ্য টেরিয়ার্স’ গঠন করতে কলেজ ছেড়ে যান। তবে দলটি বেশিদিন টেকেনি। এরপর তিনি সেকেন্ড সিটি ইম্প্রোভাইজেশনাল ট্রুপের সদস্য হন। তবে অভিনয়ের প্রতি গভীর ভালোবাসা থাকায় পরে ব্যান্ড ছেড়ে অভিনয়ে যোগ দেন।
‘এন্টার লাফিং’ এর মাধ্যমে ১৯৬৩ সালে অভিনয়ে অভিষেক হয় আরকিনের।
এরপর তিনি অভিনয়ের জন্য অস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কার জিতেছেন। আরকিন চারবার অ্যাকাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন। ‘লিটল মিস সানশাইন’ এর জন্য অস্কার জয় করেন। এছাড়া ‘দ্য রাশিয়ানস আর কামিং! দ্য রাশিয়ানস আর কামিং!’, ‘দ্য হার্ট ইজ অ্যা লোনলি হার্টার’ ও ‘আর্গো’ এর জন্য তিনি অস্কার মনোনয়ন পেয়েছিলেন।
ভায়োলা ডেভিস, প্যাটন ওসওয়াল্টসহ তার সহ-অভিনয় শিল্পীরা সোশ্যাল মিডিয়ায় আরকিনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।