এ মামলায় রোববার অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার কথা ছিল। তবে মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) প্রতিবেদন দেয়নি। এজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকী আল ফারাবী নতুন তারিখ দেন।
২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম চৌধুরী মামলাটির অধিকতর তদন্তের জন্য মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে নির্দেশ দেন। ডিবির সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার নিচে নন, এমন একজন মামলাটির অধিকতর তদন্ত করবেন বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
আদালত ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৮ মার্চ এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। সবশেষ একই বছরের ৪ ডিসেম্বর ছয়জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। পরে দেখা যায়, তাদের মধ্যে সাক্ষী ড. বদিউল আলম মজুমদার, খুশি বেগম ও মাহবুবুল আলম মজুমদার জবানবন্দিতে জনৈক ইশতিয়াক মাহমুদের নাম উল্লেখ করেন। এরপর ২৭ ডিসেম্বর আদালত অধিকতর তদন্তের স্বার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার জন্য ঢাকার সিএমএম আদালতে পাঠান।
মার্সা বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় ২০১৮ সালের ১০ আগস্ট রাতে ড. বদিউল আলম মজুমদার ঢাকার মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি করেন। ২০২১ সালের ১৮ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মো. আব্দুর রউফ আদালতে অভিযোগপত্র দেন। এতে ১৯ জনকে সাক্ষী করা হয়।
২০২২ সালের ১ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে আদালত অভিযোগ গঠন করে।
এ মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত আসামিরা হলেন, নাইমুল হাসান, ফিরোজ মাহমুদ, মীর আমজাদ হোসেন, মো. সাজু ইসলাম, রাজিবুল ইসলাম রাজু, শহিদুল আলম খান কাজল, তান্না ওরফে তানহা ওরফে মুজাহিদ আজমি তান্না, সিয়াম ও অলি আহমেদ ওরফে জনি।
